 
                  খুলনা জেলা কারাগারের হাজতি আওয়ামী লীগ নেতা আকতার শিকদারের মৃত্যুর খবর স্থানীয় এবং জাতীয় মিডিয়াতে প্রচারিত হয়েছে। তিনি খুলনা জেলার মধুপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন এবং মারামারি ও বিস্ফোরক মামলায় গত ২৭ জানুয়ারি থেকে কারাগারে ছিলেন।
খুলনা জেলা কারাগারের জেল সুপার মো. নাসির উদ্দিন জানান যে, আকতার শিকদার রোববার দুপুর ২টার দিকে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হন। তাকে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসক দুপুর আড়াইটায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আকতার শিকদার ২৯ জানুয়ারি ঠান্ডাজনিত সমস্যা ও ডায়াবেটিস রোগের কারণে কারা হাসপাতালের ডাক্তার দেখান। তিনি তেরখাদা উপজেলার মোকামপুর গ্রামের কেরামত শিকদারের ছেলে ছিলেন এবং তাঁর স্ত্রী এবং এক ছেলে ও এক মেয়ে ছিল।
আকতার শিকদারের চাচাতো ভাই মিলন শিকদার জানান যে, তার ভাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ছিলেন। ময়নাতদন্ত শেষে সোমবার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
তেরখাদা থানা পুলিশ জানায় যে, গত ৪ নভেম্বর মারামারি ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে থানায় একটি মামলা হয়েছিল, যার আসামি ছিলেন আকতার শিকদার।
আক্তার শিকদারের মৃত্যু নিয়ে জনমনে নেতিবাচক প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ বলছেন?আকতার শিকদারের মৃত্যুর কারণ কি ছিল?আকতার শিকদারের মৃত্যুর সময় কি ছিল এবং কোন হাসপাতালে ঘটেছিল?আকতার শিকদারের পরিবারের কি অবস্থা এবং তার মৃত্যুর পর পরিবারের কি পরিকল্পনা রয়েছে?

 
                         
         
         
        