ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত ইতিহাস ও ড. ইউনূসকে কেন্দ্র করে চলমান বিতর্ক নিয়ে বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন। কীভাবে আন্তর্জাতিক এজেন্ডার অংশ হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংক, নোবেল, ও বৈদেশিক রিজার্ভ ব্যবহৃত হয়েছে? পড়ুন বিস্তারিত।
লিখেছেন: প্রফেসর ড আরিফ খান | ১০ জুলাই ২০২৫;
ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত ইতিহাস ও ড. ইউনূসকে কেন্দ্র করে চলমান বিতর্ক। কীভাবে ড. ইউনূসকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক এজেন্ডার অংশ হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংক, নোবেল, ও বৈদেশিক রিজার্ভ ব্যবহৃত হয়েছে? পড়ুন বিস্তারিত।
১. ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত ইতিহাস
ক্ষুদ্রঋণের ধারণাটি অনেকের ভুল ধারণা অনুযায়ী ড. ইউনূসের উদ্ভাবন নয়।
আসলে, ১৮ শতকের আইরিশ অর্থনীতিবিদ জোনাথন সুইফট ছিলেন ক্ষুদ্রঋণের প্রবর্তক, যিনি ১৭২০ সালে আইরিশ দরিদ্রদের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ শুরু করেন।
পরবর্তীতে জন ওয়েসলি ১৭৪৬ সালে এই ধারাকে জোরদার করেন ।
১৯৫০ সালে আখতার হামিদ খান কুমিল্লা মডেল চালু করেন যা বাংলাদেশে গ্রুপভিত্তিক ঋণ বিতরণের পথ তৈরি করে।
https://en.wikipedia.org/wiki/Microcredit
২. ইউনূসের উত্থান ও সিআইএ অর্থায়ন?
বিশ্বব্যাপী তথাকথিত “যোগান ভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে” একটি কৌশলিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে সিআইএ ইউনূসকে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করে বলে বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ দাবি করে।
ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে সরকারি অর্থে অপারেট করে একটি বেসরকারিকরণ প্রক্রিয়া শুরু করেন, যার মাধ্যমে গ্রামীণ ফোন। গ্রামীণ টেলিকম হয়ে উঠে কর্পোরেট দানব।
৩. নরওয়ে ও আমেরিকায় অর্থপাচার ও লবিয়িং?
প্রতি বছর ১.১ বিলিয়ন ডলার অর্থ নরওয়েতে পাচার করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
নোবেল শান্তি পুরস্কার “কেনা” হয়েছে, এমন দাবিও উঠেছে বিভিন্ন ফিনান্সিয়াল রিপোর্টিংয়ে।
- ইউনূস ডেমোক্র্যাট পার্টিকে বছরে ৩ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করেছেন বলে সূত্র বলছে,
যা তার মেয়ের নেতৃত্বে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা ছিল। - গ্রামীণ আমেরিকা নামে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ১৪ বিলিয়ন ডলার অবিবাহিত নারীদের মধ্যে সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ করা হয়
-যা ছিল মূলত হিলারি ক্লিনটনের নির্বাচনী প্রচারণার অংশ।
৪. রাষ্ট্রীয় অর্থ দিয়ে বেসরকারিকরণ?
যেখানে শেখ হাসিনার সরকার PPP (Public Private Partnership) এবং FDI-নির্ভর বিনিয়োগ কৌশল গ্রহণ করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সাফল্য অর্জন করে।
সেখানে ইউনূস সরকারি ব্যাঙ্ক থেকে অর্থ তুলে গ্রামীণ ফোনকে ব্যক্তিগত মালিকানায় নিয়ে যান এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণকে দুর্বল করেন।
৫. বৈদেশিক রিজার্ভ লোপাট?
শুধু তা-ই নয়, মাত্র ৭ দিনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা পরিবর্তন করে বাংলাদেশ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার ফেডারেল ব্যাংকে পাচার করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
মাত্র কয়েকদিন আগেও যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ২৬ বিলিয়ন ডলার, তা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ১১ বিলিয়নে।
এমনকি সে আমাদের বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের ঋণের ওভার ইনভয়েস করে লুটপাট করেছে, এর আগে আমাদের মোট ঋণ।
শেখ হাসিনা আমাদের জিডিপি 500 বিলিয়ন ডলারের মধ্যে 126 বিলিয়ন ডলার রেখেছিলেন।
যা জিডিপি অনুপাতের ঋণের মাত্র 26%, আমেরিকা 120%, চীন 370%, জাপান 263%, ভারত 60%, ইউরোপ 150% (গড়)।
আমি মনে করি কিছু ইউটিউবার এবং ফেসবুকাররা ইউনুস সিয়া তহবিল থেকে অর্থ পাচ্ছে, যেমন সমস্ত এনজিও টিআইবি, বেলা, অ্যামনেস্টি, অধিকার, দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া, মোজাম্বিক, পাকিস্তানের মতো ব্র্যাক একই।
এটি শুধু অর্থ পাচার নয়, বরং একটি রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক ষড়যন্ত্র।
অনুগ্রহ করে নীচের প্রমাণগুলি পরীক্ষা করুন:
https://en.wikipedia.org/wiki/Microcredit
https://www.facebook.com/share/p/NKD66jgtJFWozNMd/?mibextid=oFDknk
https://www.facebook.com/share/v/Sieu4E7DVog1pzz8/?mibextid=qi2Omg
https://www.facebook.com/share/v/ggqd587ob8GA9QkH/?mibextid=7J6EjN
৬. গণতন্ত্র, এনজিও ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা—নাকি ইউনূসীয় প্রপাগান্ডা?
বর্তমানকালে টিআইবি, বেলা, অ্যামনেস্টি, অধিকার, BRAC সহ অসংখ্য এনজিও ইউনূসীয় সিআইএ তহবিল দ্বারা প্রভাবিত বলে অভিযোগ রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, ইউটিউবার, এমনকি তথাকথিত “ফ্যাক্টচেকার”-দেরও প্রোপাগান্ডার অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
ক্ষুদ্রঋণের মতো মানবিক অর্থনৈতিক ধারণা যেভাবে কর্পোরেট ও বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার হাতিয়ার হয়ে উঠেছে, তা বাংলাদেশের জন্য একটি ভয়াবহ বিপদ।
ড. ইউনূসের আর্থিক ও রাজনৈতিক এজেন্ডা আজ পরিস্কার—এটি শুধু অর্থনীতি নয়, বরং একটি জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং সম্পদের উপর আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা।
👉 আজ প্রয়োজন গণসচেতনতা, তথ্যভিত্তিক প্রতিবাদ এবং রাষ্ট্রীয় স্বার্থ রক্ষায় জাতীয় ঐক্য।
The True History of Microcredit and the Ongoing Controversy Surrounding Dr. Yunus
How Grameen Bank, the Nobel Prize, and Foreign Reserves Have Been Used as Part of an International Agenda — Read in Detail
Written by: Professor Dr. Arif Khan | July 10, 2025
1. The Real History of Microcredit
Contrary to popular belief, the concept of microcredit was not invented by Dr. Muhammad Yunus.
In fact, Jonathan Swift, an Irish economist from the 18th century, was the originator of microcredit. In 1720, he began distributing small loans to the Irish poor.
Later in 1746, John Wesley reinforced the approach, and in the 1950s, Akhtar Hameed Khan implemented the Comilla Model in then-East Pakistan, paving the way for group-based lending in Bangladesh.
2. Strategic CIA Funding and the Privatization Plot
According to various observers, the CIA financed Yunus with nearly $2 billion as a strategic counter to the concept of “supply-based state models.”
Yunus operated Grameen Bank using government funds and gradually started a privatization process, transforming Grameen Phone and Grameen Telecom into corporate giants, essentially turning public funds into private capital.
3. Allegations of Money Laundering and Political Lobbying in Norway & the U.S.
It is alleged that $1.1 billion is laundered annually to Norway, Several financial reports claim that the Nobel Peace Prize was “purchased.” Sources also suggest that Yunus donated $3 million annually to the U.S. Democratic Party, under his daughter’s leadership, in a bid to influence politics. Through a project called Grameen America, he disbursed $14 billion in interest-free loans to unmarried women in the U.S., allegedly as part of Hillary Clinton’s election campaign strategy.
4. Privatization Using Public Funds
While Prime Minister Sheikh Hasina’s government embraced PPP (Public-Private Partnerships) and FDI-based investment policies that earned foreign exchange for the country. Yunus is accused of using public bank funds to privatize Grameen Phone—thus weakening state control.
5. The Disappearance of Foreign Reserves?
It is alleged that, in just seven days, by replacing key officials at Bangladesh Bank, $15 billion was siphoned off to the U.S. Federal Reserve. Just a few days ago, Bangladesh’s foreign reserves stood at $26 billion, which has now reportedly fallen to $11 billion. Yunus is also accused of over-invoicing World Bank and IMF loans for large-scale plunder. Under Sheikh Hasina, Bangladesh maintained a debt of $126 billion out of a GDP of $500 billion—only 26% of the GDP.
For comparison:
- USA: 120%
- China: 370%
- Japan: 263%
- India: 60%
- EU average: 150%
It is suspected that several YouTubers and Facebook influencers are receiving funds from Yunus-linked CIA channels, similar to the networks funding NGOs in South Sudan, Kenya, Mozambique, and Pakistan. BRAC in Bangladesh is also alleged to be similarly influenced. This is not just a matter of money laundering—it is being labeled as a national-level economic conspiracy.
🔗 Please examine the following evidence:
- https://en.wikipedia.org/wiki/Microcredit
- https://www.facebook.com/share/p/NKD66jgtJFWozNMd/?mibextid=oFDknk
- https://www.facebook.com/share/v/Sieu4E7DVog1pzz8/?mibextid=qi2Omg
- https://www.facebook.com/share/v/ggqd587ob8GA9QkH/?mibextid=7J6EjN
6. Democracy, NGOs, and Freedom of Expression — Or Yunusian Propaganda?
At present, organizations like TIB, BELA, Amnesty International, Odhikar, and BRAC are allegedly influenced by Yunus-linked CIA funds. Social media influencers, YouTubers, and even so-called “fact-checkers” are reportedly being used as part of this propaganda operation.
Final Thoughts
The humane economic concept of microcredit has now become a tool for foreign intelligence and corporate dominance. Dr. Yunus’s financial and political agenda has become increasingly clear — this is no longer just about economics, but about dominating the independence, sovereignty, and resources of an entire nation.
👉 What we now need is mass public awareness, evidence-based resistance, and above all, a unified national effort to safeguard state interests.
প্রফেসর ড আরিফ খান
সহ সভাপতি
শেখ হাসিনা সংগ্রাম পরিষদ
About the Author
