গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ এক যুবক জীবিত অবস্থায় সৈন্যদের হাতে মারা যায়—এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী–শাসনযন্ত্র নিয়ে তীব্র প্রশ্ন উঠছে।
সেনাবাহিনীর গুলিতে গোপালগঞ্জের দিপ্ত সাহার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সহিংসতা ও রাষ্ট্রীয় প্রয়োগের সংজ্ঞা শর্তসাপেক্ষ হচ্ছে। ঘটনাটি নগ্ন করে তুলছে “নিরাপত্তা বাহিনী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে” প্রশ্নের রূপরেখা। এই ঘটনার ভিত্তিতে প্রমাণসাপেক্ষ তদন্ত, যথাযথ দায় ও মানদণ্ড নির্ধারণ না হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক উপাদানের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড গুরুতর প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।
- স্থান ও সময়: গোপালগঞ্জ, সশস্ত্র সেনা গুলির ঘটনা—জুলাই ২০২৫।
- সংঘর্ষের প্রকৃতি: এক গুলিবিদ্ধ যুবক উদ্ধার প্রক্রিয়ার সময় প্রাণ হারান; ঘটনাস্থলে বা পরে তার ওপর পুনরায় সেনা–হামলার অভিযোগ উঠেছে।
- আক্রান্তের পরিচয়: নিহত যুবক গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের কর্মী দীপ্ত সাহা—তার গুলিবিদ্ধ চিত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
- পরিবার ও এলাকাবাসী দাবি: গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রক্তাক্ত দীপ্ত সাহাকে সেনা-পুলিস চেপে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর গোপালগঞ্জ ক্যাম্পের বাইরে আহত অবস্থায় পুনরায় আক্রমণ চালায় সেনাবাহিনী।
- সেনাবাহিনীর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া: পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকার দাবি, কোনো নিহত বা পুনরায় হামলার তথ্য অস্বীকার; তবে সত্যতা যাচাই ও আইনি প্রক্রিয়াসহ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি।
